হিজিবিজি কর্মশালা – ১ : কন্টেন্ট রাইটিং এর ক খ গ অনুষ্ঠিত হলো আজ বিকেলে। প্রশিক্ষণার্থীদের আগ্রহে ২ ঘন্টার কর্মশালা ৩ ঘন্টায় শেষ হলো। পূর্বের ঘোষণা মোতাবেক আলোচনা হলো কন্টেন্ট কি এবং এর প্রকারভেদ নিয়ে; কন্টেন্ট লেখার নিয়ম, এডিটিং ও প্রকাশ নিয়ে। প্রসঙ্গক্রমে উঠে এসেছে একজন কনটেন্ট রাইটারের যোগ্যতা, কেন সবাই কন্টেন্ট রাইটার হতে পারে না, পাঠক ও গুগলের চোখকে আকর্ষণ করার উপায়, কপিরাইট, প্লেজারিজম, তথ্যসূত্র ব্যবহার ও কন্টেন্ট চুরি বিষয়ক আলোচনা।
কর্মশালা শেষে সকলকে দুটি ফিক্সড এসাইনমেন্ট (নির্ধারিত টপিকে) দেয়া হলো, এবং দেয়া দুটি স্বাধীন এসাইনমেন্ট (লেখকের ইচ্ছামতো টপিকে)। কর্মশালার শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে একটি করে এসাইমেন্ট সাবমিট করবেন, এবং এটি চলবে ৪ সপ্তাহ ব্যাপী। যদি সবকিছু ঠিক-ঠাক থাকে, তবে ৫ম সপ্তাহে পর্যালোচনা সেশন আয়োজন করবে হিজিবিজি। সেই সেশনে এসাইনমেন্টের বিভিন্ন পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা হবে। এবং কিভাবে লেখাকে আরো সমৃদ্ধ করা যায় সেদিকে আলোকপাত করা হবে। একই সাথে এসাইনমেন্টের উপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীদের পুরষ্কৃত করা এবং কর্মশালার সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
প্রথম কর্মশালায় সকলের অংশগ্রহন আমাদের আনন্দিত করেছে। হিজিবিজি এমন কর্মশালা আরো আয়োজন করবে আগামীতে, যদি আপনারা সাথে থাকেন, কারণ আপনারাই হিজিবিজির প্রাণ। তবে পরবর্তীতে কর্মশালার পদ্ধতি থাকবে ভিন্ন। পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে এসব।
কর্মশালার যাবতীয় কাজে যে দুজন সবথেকে বেশি শ্রম দিয়েছেন, আরিফ রায়হান ও সান্নিধ্য বর্মা স্বরুপ, তাদের দুজনকে এবং আজকের সারাদিন বিভিন্ন কাজে শ্রম দেয়ায় সাদিকুর রহমান, আব্দুর রহমান সাব্বির ও বর্ষা-কে হিজিবিজি ধন্যবাদ জানাচ্ছে। একই সাথে ধন্যবাদ জানাচ্ছে ছোট্ট এই আয়োজনের পাশে থাকায় ঘাসফুল, সোশ্যাল ইউনিয়ন, বাপকেট ও কুড়িগ্রাম পাবলিক লাইব্রেরীকে, আজকের কর্মশালার প্রশিক্ষক সাম্য রাইয়ানকে (কবি, প্রাবন্ধিক ও সম্পাদক বিন্দু) এবং আপনাদের সকলের অংশগ্রহনের জন্য আপনাদের সকলকেও আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছে হিজিবিজি।
এটা চমৎকার আয়োজন।
ঘাসফুলকে ধন্যবাদ হিজিবিজির পাশে থাকার জন্য 🥰